কিভাবে ইনফো – Kivabe Info

Monday, 26 March 2018

কিভাবে এক্সেল টেমপ্লেট ব্যবহার করবেন?

এক্সেল যারা ব্যবহার করেন তাদের অনেকেই হয়ত এক্সেল টেমপ্লেট ও ব্যবহার করেন। এক্সেল এর সুন্দর সুন্দর এসব টেমপ্লেট ব্যবহার করা অনেক সহজ। চাইলে আপনিও এর ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনার খুব বেশি খাটা খাটুনি করতে হবে না। আপনার কম্পিউটারের ইন্টারনেট কানেকশান থাকলেই হবে। তাহলে আসুন জেনে নেই কিভাবে এক্সেল টেমপ্লেট ব্যবহার করবেন?

মাইক্রোসফট অফিস ২০১০ এর পর থেকে এ সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। এক্সেল এর বিভিন্ন ফরমেট সার্ভার থেকে সরাসরি খোলা যায় ফাইল মেন্যু থেকেই। তবে চাইলে আপনি ওয়েব সার্ভার থেকে ডাউনলোড করেও নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে আর মাইক্রোসফট অফিস ভার্সন নিয়ে তেমন কোন সমস্যা নাই। আমি ২০১৬ অফিস প্যাক ব্যবহার করি। অন্যান্য ভার্সনের বেলায় কোন সমস্যা হলে জানাবেন।

Monday, 15 January 2018

কিভাবে নিজেকে বদলাবেন?

অভ্যাসই মানুষের মূল চরিত্র কিংবা মৌলিকতা। অভ্যাস বদলে গেলেই মানুষও বদলে যায়। কিভাবে নিজেকে বদলাবেন? অল্প অল্প করেই আপনি আজ হয়ত সামান্য খারাপ নয়ত পুরোই। আবার হয়ত আপনি খুবই ভাল। আরো ভালো হবার চেষ্টায় নিজেকে বদলাবেন?  বদলে যাওয়া একটি ঘটনার নাম। মানুষ বদলায়, নানান সময়ে নানান কারনে বদলে যায়। খুব বেশি রাত করে ফেরা লোকটাও এক সময় বদলায়, যখন বদলায় তখন বেলা শেষ। মানুষের আর কত বয়স হয়, বড় বেশি হলে ষাট কি সত্তুর! আসুন জানা যাক । অভ্যাসের পরিবর্তনের দ্বারা আপনি কতটা নিজেকে বদলাবেন?

নিজেকে বদলাবেনঃ কেন?

ব্যক্তিত্ব আর মনুষ্যত্ব হচ্ছে একজন মানুষের প্রথম এবং প্রধান আলোচনার বিষয়। কোন মানুষের জন্য যদি আলাপ করতে হয় তখন তার কী কী নিয়ে আলাপ করেন? আচরন, কার্যকলাপ আর ব্যক্তিগত দিক গুলোই। তাই নিজের জন্য যা কিছু করবেন তা যেন হয়ে ওঠে অন্তত ভদ্র বা উন্নত একটা আলাপের বিষয়। এমন কিছু নয় যা শুনে মানুষ হাসবে। এছাড়াও নিজেকে বদলাবেন নিজের জন্য। আপনার ভাল এবং উন্নতির জন্য।

নিজেকে বদলাবেনঃ কী কী করবেন?

বদলাতে চাইলেই বদলানো যায়। আমার আপনার জীবনের কথা ভেবে সব সময় ভালো কিছু করাই হচ্ছে প্রথম এবং প্রধান কাজ। ভাল কিছু বলতে কী বুঝি? এক জন মানুষের বেঁচে থাকার জন্য কিংবা জীবনে উন্নতি করার জন্য দরকার হয় কয়েকটি বিশেষ ব্যাপার। এর মধ্যে উল্যেখযোগ্য কিছু হচ্ছে-
বদ অভ্যাস ত্যাগ করাঃ বদ অভ্যাস হচ্ছে মানুষের জীবনের সবচেয়ে খারাপ দিক। একেক জনের একেক রকমের বদ অভ্যাস থাকে। কেউ সিগারেট পান করেন, কেউ মদ আবার অনেকেই খুব বেশি রাত করে বাসায় ফেরেন। কিছু লোক আছেন শুধু মাত্র অলস আর কাজের প্রতি অনীহা। এটাও এক ধরনের বদ স্বভাব। এসব ত্যাগ করতে পারা হচ্ছে প্রথম উদ্যোগ। আপনাকে পরিবর্তনের জন্য এটি সবার আগে জরুরী।
আরো জানুন   কিভাবে অভ্যাস পরিবর্তন করবেন? জেনে নিন কিছু কাজ অভ্যাসে পরিনত করার পদ্ধতি!
পরিশ্রমী হয়ে উঠুনঃ পরিশ্রম হচ্ছে সৌভাগ্যের একমাত্র চাবি। এটা অনেকবার পড়েছেন। আজকাল যাদের আপনার চোখের সামনে প্রতিষ্ঠিত দেখেন তারা কে কেমন পরিশ্রম করেছেন তা একদিন জিজ্ঞেস করে নিবেন। অনেকের রাত দিন এক করে তবেই আজকের অবস্থানে এসেছেন। তাই পরিশ্রম করুন, যতটা আপনার শরীর নিতে পারে।
সুস্থ্য থাকার চেষ্টা করুনঃ সুস্থ্য থাকার জন্য দরকার হচ্ছে যেসব কারনে অসুখ বিসুখ হয় সেসব কারন এড়িয়ে চলা। যেমন নিয়মিত হাত পাঁ ধোয়ার ফলে অনেক ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকা যায়। খাবার আর ব্যায়ামের ফলেও অনেক বেশি রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায়। কেবল মাত্র অসুখ বিসুখ হলেই ডাক্তারের কাছে যান? না এখন তা করবেন না। অন্তত একজন ডক্তারের পরামর্শে নিয়মিত চেক আপ করান। রোগ দেখা দেবার আগেই দেখুন রোগ আছে কি না। যদি রোগ দেখা দেয় তবে খুব দ্রুত নিরাময়ের চেষ্টা করা যাবে। ভাল কোয়ালিটি খাবার নিয়মিত খেয়ে আর অন্যান্য শরীর চর্চা করে দিন কাটালে অনেকটা সুস্থ্য থাকা যায়।
পরিকল্পনা করে নিজের ছোট বড় স্বপ্ন পূরন করাঃ পরিকল্পনা করতে হয়। বছরের শুরুতে সবাই একটা সুন্দর পরিকল্পনা করেন, পুরো বছরে কী কী করবেন এসব। আপনি নিজেও অনেক কিছু করার পরিকল্পনা করতে পারেন। পরিকল্পনা মত কাজ করতে থাকলে এক সময় অনেক বড় কাজও শেষ হয়ে যাবে। এছাড়াও যদি প্রতিদিন দশ মিনিট করে কিছু করতে পারেন তা এক বছরে ৩৬৫০ মিনিট যা মোট ৬০ ঘন্টা ৫০ মিনিট। ৮ঘন্টা করে যদি কোন অফিসে কাজ করেন তবে এই সময় প্রায় সাড়ে ৭ কর্ম দিবস। তো ভাবুন এই সাড়ে সাত কর্ম দিবসে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট কাজ করে ফেলা যায়। পরিকল্পনা করলে নিজেকে বদলাতে পারেন অন্তত প্রতিদিন ১০ মিনিট করে কাজ করলেও।
ধৈর্য্যশীল হয়ে উঠুনঃ মানুষের জীবনে ধৈর্য্য অনেক বেশী কাজের। যে কোন কিছু পেতে হলে মনে জোর নিয়ে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। রাগে কিংবা অন্যান্য খারাপ পরিস্থিতিতেও ধৈর্য্য ধারন করতে হয়। আরো পড়ুন  কিভাবে ধৈর্য্যশীল হবেন? ধৈর্য্যশীল মানুষের বৈশিষ্ট্য সমূহ
বই পড়াঃ অনেক মজার বই কিংবা সিরিয়াস বই আছে যা আপনাকে সব দেবে, আনন্দ, হাসি কান্না ইত্যাদি। পড়তে পারেন। বই পড়লে মানুষের জীবনে অনেক কষ্ট কমে আসে। জীবন নতুন নতুন দিক খুঁজে পায়। আমাদের দেশে বই পড়া অনেক কমে গেছে এখন। তাই মানুষের বোধশক্তিও কমে যাচ্ছে। নিজে বই পড়ুন অন্যকেও পড়তে উতসাহ দিন।

নিজেকে বদলাবেন কখন?

আগেও বলেছি এর সময় সীমা নেই। আপনি চাইলে যে কোন সময় থেকে নিজেকে বদলাবেন যে কোন ভাবেই তা সম্ভব। মাথায় রাখবেন, নিজেকে বদলাবেন ই যদি তা যেন মৃত্যুর আগে আগে না হয়। অন্তত কিছু সময় যেন হাতে থাকে। সুখী জীবনের প্রথম শর্ত হচ্ছে সুখী থাকার চেষ্টা করা। জীবনকে বুঝতে পারা, অনুভব করা। আয়োজন করে নিজেকে জানা।

Friday, 29 December 2017

কিভাবে জিমেইল একাউন্ট খোলা হয়? ইমেল আইডি খোলার নিয়ম: নতুনদের জন্য

জিমেইল একাউন্ট খোলা কিংবা গুগল একাউন্ট খোলার নিয়ম একই। জিমেইল আইডি ব্যাবহার করে গুগলের সব ক’টি সেবা গ্রহন করা যায়। ইমেইল আইডি খোলার জন্য আপনার হাতে অনেক অপশন থাকে। তার মধ্যে গুগল আইডি অন্যতম। আসুন গুগল থেকে ইমেইল আইডি খোলার নিয়ম দেখি।

Gmail আইডি খোলার নিয়ম বা Gmail account খোলার নিয়ম

জিমেল একাউন্ট খোলা দরকারী তথ্যঃ

ইমেইল একাউন্ট খোলার জন্য জিমেইল এ আপনার কিছু শর্ত আছে। আপনার বয়স ১৩ বছরের বেশি হতে হবে। শিশুদের জন্য গুগল পরিষেবা চালু নেই। সারা বিশ্বের জন্য বয়স ১৩ কিন্তু অন্যান্য কিছু দেশে ব্যাতিক্রম আছে। বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন গুগল সাপোর্ট লিংকঃ https://support.google.com/accounts/answer/1350409?hl=en

Gmail account খোলার নিয়ম

শুরুতেই আপনাকে যেতে gmail.com লিংক এ। সেখানে খুবই সহজে চোখে পড়বে একটি একাউন্ট তৈরী করুন বাটন।নিচের ছবিতে দেখুন। সেই বাটনে ক্লিক করলেই পরবর্তী স্টেপ এ নিয়ে যাবে।

Read More from Kivabe.info

কিভাবে ছুটির দিন কাটাবেন?

কিভাবে ছুটির দিন কাটাবেন ? চিন্তিত হয়ে আছেন? চিন্তিত হওয়া স্বাভাবিক। আমরা কম বেশি সবাই কাজ করি। কেউ ব্যবসা আবার কেউ চাকরী। যে যে পেশায় আছেন সেখান থেকে সবাই ব্যস্ত। অসম্ভব ব্যস্ততায় কাটে আমাদের কর্মজীবন, কর্ম দিবসগুলো। সপ্তাহে একদিন বা দুই দিন ছুটি বেশিরভাগ চাকুরে পেয়ে থাকেন। ব্যবসায়ীদেরও কমপক্ষে একদিন ছুটি মেলে প্রতি সপ্তাহে। এছাড়াও অনেকেই বছরে নানা সময়ে অফিস থেকে বিভিন্ন ধরনের ছুটি নিয়ে থাকেন। এসব ছুটির দিনে আমাদের আলস্য একটু বেশি চেপে বসে। আমরা খুঁজে দেখি না কী কী আমরা করতে পারি। আসুন আজ দেখবো ছুটির দিনে কী কী করা যায় কিংবা কিভাবে ছুটির দিন কাটাবেন

Read More from kivabe.info

কিভাবে কম্পিউটার গতিশীল করা যায়? কম্পিউটার টিপস

অনেকেই আছেন কম্পিউটার ব্যবহার করে অত্যন্ত যন্ত্রনায় আছেন। কতগুলো প্রশ্ন তার মধ্যে অন্যতম-১) আমার পিসি অনেক স্লো, ধীর গতির। ২) কিভাবে কম্পিউটার গতিশীল করা যায়? ৩) কী করলে কম্পিউটার এর গতি বাড়বে, এসব প্রশ্ন প্রায় সবাই করেন। কম্পিউটারের গতি নির্ভর করে হার্ডওয়্যার কনফিগারেশনের উপর। এটা অনেকেই জানেন  কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর জন্যই এর দাম কম বেশি হয়। অর্থাৎ ভাল কনফিগারেশনের কম্পিউটারের দাম বেশি আর কমদামী কম্পিউটারের কনফিগারেশন নিচু লেভেলের। এখানে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার নিয়ে সামান্য আলোচনা থাকছে। তবে আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে কিভাবে বর্তমান কনফিগারেশনেই আপনার কম্পিউটার সর্বোচ্চ গতিতে চলবে সে বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা দেয়া। কিভাবে কম্পিউটার গতিশীল করা যায়, আসুন ধীরে ধীরে জানতে শুরু করি। মনে রাখুন, এখানে শুধু মাত্র উইন্ডোজ অপারেটিং নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কিংবা কনফিগারেশন সম্পর্কে ধারনা

শুরুতেই কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে ধারনা দিতে চাই। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার হচ্ছে এর সকল যন্ত্রপাতি। যেমন মেইন বোর্ড বা মাদার বোর্ড, প্রসেসর, র‍্যাম, হার্ড ডিস্ক, কী বোর্ড, মনিটর,  মাউস, পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউটর বা পাওয়ার কেইস, ভিডিও কার্ড এবং ল্যান কার্ড সহ আরো নানা এডিশনাল পার্টস। সবগুলো একত্রে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার। এর উপর নির্ভর করে কোন একটি কম্পিউটারে কোন অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করবে আর কোনটি সাপোর্ট করবে না।

Read More

Monday, 4 December 2017

চুল পড়া বন্ধ করা যায় কিভাবে?

স্বাভাবিক জীবন যাপনে চুল পড়া একটি মানসিক নির্যাতনের মতন। মনে দিন দিন অশান্তি নেমে আসে। চুল থাকলে কিছু চুল পড়বেই। যেমন দিনে ১০০টি পর্যন্ত চুল সবারই পড়ে, গোসলের সময় কিংবা এমনিতেও। এ ধরনের চুল পড়া নিয়ে চিন্তা করার কোন মানে হয় না। সারা জীবনেও টাক মাথা হবে না। কিন্তু যদি এর চেয়ে বেশি পড়ে, কারনে অকারনে চুল পড়ে তাহলে তার জন্য সতর্ক হওয়া জরুরী। চুল থাকতে চুলের মর্যাদা আমরা অনেকেই দেই না। যেমন দেই না দাঁতের বেলায়। তবে কিভাবে চুল পড়া বন্ধ করা যায় তা নিয়ে আজ কিছু বিষয় আলোচনা করছি। হয়ত কাজে লেগে যাবে। এমনিতেও চুলের যত্ম নিতে কিছু ব্যাপার অনুসরন করা উচিৎ।

চুল পড়া বন্ধ করা (প্রাথমিক চিকিৎসা নিন)-

চুল পড়া বন্ধ করা খুবই জরুরী কাজ। এর জন্য যদি সারা দিনে ১০০ এর বেশি পরিমানে চুল পড়া নজরে আসে তখনি কোন একজন চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্স নেয়া উচিৎ। চিকিৎসা নিতে গেলে শুরুর দিকে কোন রেজিষ্টার্ড ডক্টর দেখানো ভালো। অনেকেই আবার হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সেন্টারের দ্বারস্থ হন। আমার মতে শুরুর দিকে সেসব স্থানে না যাওয়া উত্তম।
চিকিৎসার জন্য ডাক্তার সাধারনত ভিটামিন ই বা অন্যান্য কিছু ট্রিটমেন্ট দিতে পারেন। সেগুলো পালন করা উচিৎ। এছাড়া ডাক্তারকে আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে আরো বেশি কিছু তথ্য জানানো উচিৎ-
  •  আপনি বর্তমানে কোন শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক ঔষধ নিচ্ছেন কি না
  • কেমন পানি পান করেন
  • স্মোক করেন কি না
  • শরীরের অন্যান্য কোন অংগ অস্বাভাবিকভাবে পরিবর্তন হচ্ছে কি না
  • অস্বাভাবিক যে কোন শারীরিক দিক জানানো উচিৎ। তার কারন অনেক সময় ক্যান্সার বা অন্যান্য দুরারোগ্য রোগের প্রাথমিক লক্ষণ চুল পড়া হতে পারে। চুল পড়া বন্ধে চিকিৎসা না করে সেসব জটিল রোগকে আমলে নিতে হতে পারে।

চুল পড়া বন্ধ করা (ব্যক্তিগত পরিচর্যামূলক পদক্ষেপ নিন)-

১)চুল পড়া প্রতিরোধী খাবার খানঃ

পুষ্টিহীনতা চুল পড়া বাড়িয়ে দেয়। তাই চুল পড়া বন্ধ করতে পুষ্টি যুক্ত খারাব জরুরী। চুল পড়া প্রতিরোধী খাবার খান।
লাল, হলুদ আর কমলা রংগের ফল মুল শাকসব্জী খান। যেমন গাজর, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু খেতে পারেন। ভিটামিন এ আছে এসব খাবারে। ভিটামিন এ শরীরের কোষ বৃদ্ধি করে, তাছাড়া হেয়ার ফলিকলও বাড়ায়।
চর্বিযুক্ত মাছ খান। পাঙ্গাস মাসে প্রচুর চর্বি আছে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে এমন মাছ খেতে পারেন।
ভিটামিন বি৫ এবং বি৭ যুক্ত খাবার খান। বি৫ মাথার দিকে রক্ত চলাচলে কার্যকরী ভুমিকা নেয়। ভিটামিন বি৭ চুল বাড়তে সাহায্য করে। দুধ ডিম মুরগীর মাংশ ভিটামিন ব৭ সম্মৃদ্ধ খাবার।

২)প্রচুর পানি পান করুনঃ

কমপক্ষে প্রতিদিন ৮গ্লাস পানি খান। প্রচুর পানি খাওয়া আপনার শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। পানি খাওয়া অনেক সময় চা বা কফির জন্য বিঘ্নিত হয়। তাই চা কফি থেকে বিরত থাকা উচিৎ। তবে মিস্টি কম বা মিষ্টি ছাড়া যে কোন জুস পান করতে পারেন।

৩)দুশ্চিন্তা বন্ধ করুনঃ

যে কোন কারনে প্রচুর দুশ্চিন্তা হলে তা থেকে নিজেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন। বেশি দুশ্চিন্তা করলে চুল পড়ে। চুল পড়া নিয়ে যদি দুশ্চিন্তার কারন হয় তবে তার সোজা চিকিৎসা শুরু করুন। তবু দুশ্চিন্তা করা বন্ধ করুন।

Saturday, 18 March 2017

কিভাবে ফেসবুক হ্যাক হয়, আপনার একাউন্ট নিরাপদ রাখতে জানুন

ফেসবুক হ্যাক হওয়া নিয়ে অনেক দিন থেকেই গুজব আর গল্প শুনছি। দেয়ালে দেয়ালে কতজনে যে লিখেছেন, ‘আমার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকড’। যা কিছু অনৈতিক পোষ্ট দেখছেন তা হ্যাক হবার কারনে হয়েছে। এছাড়াও অনেক নোটিশ। যার বেশির ভাগই হচ্ছে ফেসবুক হ্যাক হওয়া নিয়ে। এজন্যই কিভাবে ফেসবুক হ্যাক হয় তা নিয়ে আজ কিছু ধারনা দিতে চাচ্ছি। অবশ্যই মনে রাখবেন। ফেসবুক হ্যাক হওয়া মানে ফেসবুক ইউজার একাউন্ট/ প্রোফাইল/ অ্যাপ হ্যাক হবার কথা বুঝানো হচ্ছে।  বিস্তারিত জানার জন্য সাথেই থাকুন।

কিভাবে ফেসবুক হ্যাক হয়? অথবা ফেসবুক ইউজার একাউন্ট হ্যাক হতে পারে যেভাবে

ফেসবুক ইউজার একাউন্ট যখন ব্যক্তির নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায় তখনই বুঝতে হবে হ্যাক হয়েছে। কিংবা হ্যাক হতে পারে। ফেসবুক হ্যাক হবার কয়েকটি লক্ষন দেখুন।প্রাথমিকভাবে কিভাবে ফেসবুক হ্যাক হয় তার ধারনা পাওয়া যাবে