কিভাবে ইনফো – Kivabe Info

Friday 29 December 2017

কিভাবে জিমেইল একাউন্ট খোলা হয়? ইমেল আইডি খোলার নিয়ম: নতুনদের জন্য

জিমেইল একাউন্ট খোলা কিংবা গুগল একাউন্ট খোলার নিয়ম একই। জিমেইল আইডি ব্যাবহার করে গুগলের সব ক’টি সেবা গ্রহন করা যায়। ইমেইল আইডি খোলার জন্য আপনার হাতে অনেক অপশন থাকে। তার মধ্যে গুগল আইডি অন্যতম। আসুন গুগল থেকে ইমেইল আইডি খোলার নিয়ম দেখি।

Gmail আইডি খোলার নিয়ম বা Gmail account খোলার নিয়ম

জিমেল একাউন্ট খোলা দরকারী তথ্যঃ

ইমেইল একাউন্ট খোলার জন্য জিমেইল এ আপনার কিছু শর্ত আছে। আপনার বয়স ১৩ বছরের বেশি হতে হবে। শিশুদের জন্য গুগল পরিষেবা চালু নেই। সারা বিশ্বের জন্য বয়স ১৩ কিন্তু অন্যান্য কিছু দেশে ব্যাতিক্রম আছে। বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন গুগল সাপোর্ট লিংকঃ https://support.google.com/accounts/answer/1350409?hl=en

Gmail account খোলার নিয়ম

শুরুতেই আপনাকে যেতে gmail.com লিংক এ। সেখানে খুবই সহজে চোখে পড়বে একটি একাউন্ট তৈরী করুন বাটন।নিচের ছবিতে দেখুন। সেই বাটনে ক্লিক করলেই পরবর্তী স্টেপ এ নিয়ে যাবে।

Read More from Kivabe.info

কিভাবে ছুটির দিন কাটাবেন?

কিভাবে ছুটির দিন কাটাবেন ? চিন্তিত হয়ে আছেন? চিন্তিত হওয়া স্বাভাবিক। আমরা কম বেশি সবাই কাজ করি। কেউ ব্যবসা আবার কেউ চাকরী। যে যে পেশায় আছেন সেখান থেকে সবাই ব্যস্ত। অসম্ভব ব্যস্ততায় কাটে আমাদের কর্মজীবন, কর্ম দিবসগুলো। সপ্তাহে একদিন বা দুই দিন ছুটি বেশিরভাগ চাকুরে পেয়ে থাকেন। ব্যবসায়ীদেরও কমপক্ষে একদিন ছুটি মেলে প্রতি সপ্তাহে। এছাড়াও অনেকেই বছরে নানা সময়ে অফিস থেকে বিভিন্ন ধরনের ছুটি নিয়ে থাকেন। এসব ছুটির দিনে আমাদের আলস্য একটু বেশি চেপে বসে। আমরা খুঁজে দেখি না কী কী আমরা করতে পারি। আসুন আজ দেখবো ছুটির দিনে কী কী করা যায় কিংবা কিভাবে ছুটির দিন কাটাবেন

Read More from kivabe.info

কিভাবে কম্পিউটার গতিশীল করা যায়? কম্পিউটার টিপস

অনেকেই আছেন কম্পিউটার ব্যবহার করে অত্যন্ত যন্ত্রনায় আছেন। কতগুলো প্রশ্ন তার মধ্যে অন্যতম-১) আমার পিসি অনেক স্লো, ধীর গতির। ২) কিভাবে কম্পিউটার গতিশীল করা যায়? ৩) কী করলে কম্পিউটার এর গতি বাড়বে, এসব প্রশ্ন প্রায় সবাই করেন। কম্পিউটারের গতি নির্ভর করে হার্ডওয়্যার কনফিগারেশনের উপর। এটা অনেকেই জানেন  কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর জন্যই এর দাম কম বেশি হয়। অর্থাৎ ভাল কনফিগারেশনের কম্পিউটারের দাম বেশি আর কমদামী কম্পিউটারের কনফিগারেশন নিচু লেভেলের। এখানে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার নিয়ে সামান্য আলোচনা থাকছে। তবে আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে কিভাবে বর্তমান কনফিগারেশনেই আপনার কম্পিউটার সর্বোচ্চ গতিতে চলবে সে বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা দেয়া। কিভাবে কম্পিউটার গতিশীল করা যায়, আসুন ধীরে ধীরে জানতে শুরু করি। মনে রাখুন, এখানে শুধু মাত্র উইন্ডোজ অপারেটিং নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কিংবা কনফিগারেশন সম্পর্কে ধারনা

শুরুতেই কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে ধারনা দিতে চাই। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার হচ্ছে এর সকল যন্ত্রপাতি। যেমন মেইন বোর্ড বা মাদার বোর্ড, প্রসেসর, র‍্যাম, হার্ড ডিস্ক, কী বোর্ড, মনিটর,  মাউস, পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউটর বা পাওয়ার কেইস, ভিডিও কার্ড এবং ল্যান কার্ড সহ আরো নানা এডিশনাল পার্টস। সবগুলো একত্রে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার। এর উপর নির্ভর করে কোন একটি কম্পিউটারে কোন অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করবে আর কোনটি সাপোর্ট করবে না।

Read More

Monday 4 December 2017

চুল পড়া বন্ধ করা যায় কিভাবে?

স্বাভাবিক জীবন যাপনে চুল পড়া একটি মানসিক নির্যাতনের মতন। মনে দিন দিন অশান্তি নেমে আসে। চুল থাকলে কিছু চুল পড়বেই। যেমন দিনে ১০০টি পর্যন্ত চুল সবারই পড়ে, গোসলের সময় কিংবা এমনিতেও। এ ধরনের চুল পড়া নিয়ে চিন্তা করার কোন মানে হয় না। সারা জীবনেও টাক মাথা হবে না। কিন্তু যদি এর চেয়ে বেশি পড়ে, কারনে অকারনে চুল পড়ে তাহলে তার জন্য সতর্ক হওয়া জরুরী। চুল থাকতে চুলের মর্যাদা আমরা অনেকেই দেই না। যেমন দেই না দাঁতের বেলায়। তবে কিভাবে চুল পড়া বন্ধ করা যায় তা নিয়ে আজ কিছু বিষয় আলোচনা করছি। হয়ত কাজে লেগে যাবে। এমনিতেও চুলের যত্ম নিতে কিছু ব্যাপার অনুসরন করা উচিৎ।

চুল পড়া বন্ধ করা (প্রাথমিক চিকিৎসা নিন)-

চুল পড়া বন্ধ করা খুবই জরুরী কাজ। এর জন্য যদি সারা দিনে ১০০ এর বেশি পরিমানে চুল পড়া নজরে আসে তখনি কোন একজন চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্স নেয়া উচিৎ। চিকিৎসা নিতে গেলে শুরুর দিকে কোন রেজিষ্টার্ড ডক্টর দেখানো ভালো। অনেকেই আবার হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সেন্টারের দ্বারস্থ হন। আমার মতে শুরুর দিকে সেসব স্থানে না যাওয়া উত্তম।
চিকিৎসার জন্য ডাক্তার সাধারনত ভিটামিন ই বা অন্যান্য কিছু ট্রিটমেন্ট দিতে পারেন। সেগুলো পালন করা উচিৎ। এছাড়া ডাক্তারকে আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে আরো বেশি কিছু তথ্য জানানো উচিৎ-
  •  আপনি বর্তমানে কোন শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক ঔষধ নিচ্ছেন কি না
  • কেমন পানি পান করেন
  • স্মোক করেন কি না
  • শরীরের অন্যান্য কোন অংগ অস্বাভাবিকভাবে পরিবর্তন হচ্ছে কি না
  • অস্বাভাবিক যে কোন শারীরিক দিক জানানো উচিৎ। তার কারন অনেক সময় ক্যান্সার বা অন্যান্য দুরারোগ্য রোগের প্রাথমিক লক্ষণ চুল পড়া হতে পারে। চুল পড়া বন্ধে চিকিৎসা না করে সেসব জটিল রোগকে আমলে নিতে হতে পারে।

চুল পড়া বন্ধ করা (ব্যক্তিগত পরিচর্যামূলক পদক্ষেপ নিন)-

১)চুল পড়া প্রতিরোধী খাবার খানঃ

পুষ্টিহীনতা চুল পড়া বাড়িয়ে দেয়। তাই চুল পড়া বন্ধ করতে পুষ্টি যুক্ত খারাব জরুরী। চুল পড়া প্রতিরোধী খাবার খান।
লাল, হলুদ আর কমলা রংগের ফল মুল শাকসব্জী খান। যেমন গাজর, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু খেতে পারেন। ভিটামিন এ আছে এসব খাবারে। ভিটামিন এ শরীরের কোষ বৃদ্ধি করে, তাছাড়া হেয়ার ফলিকলও বাড়ায়।
চর্বিযুক্ত মাছ খান। পাঙ্গাস মাসে প্রচুর চর্বি আছে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে এমন মাছ খেতে পারেন।
ভিটামিন বি৫ এবং বি৭ যুক্ত খাবার খান। বি৫ মাথার দিকে রক্ত চলাচলে কার্যকরী ভুমিকা নেয়। ভিটামিন বি৭ চুল বাড়তে সাহায্য করে। দুধ ডিম মুরগীর মাংশ ভিটামিন ব৭ সম্মৃদ্ধ খাবার।

২)প্রচুর পানি পান করুনঃ

কমপক্ষে প্রতিদিন ৮গ্লাস পানি খান। প্রচুর পানি খাওয়া আপনার শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। পানি খাওয়া অনেক সময় চা বা কফির জন্য বিঘ্নিত হয়। তাই চা কফি থেকে বিরত থাকা উচিৎ। তবে মিস্টি কম বা মিষ্টি ছাড়া যে কোন জুস পান করতে পারেন।

৩)দুশ্চিন্তা বন্ধ করুনঃ

যে কোন কারনে প্রচুর দুশ্চিন্তা হলে তা থেকে নিজেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন। বেশি দুশ্চিন্তা করলে চুল পড়ে। চুল পড়া নিয়ে যদি দুশ্চিন্তার কারন হয় তবে তার সোজা চিকিৎসা শুরু করুন। তবু দুশ্চিন্তা করা বন্ধ করুন।